পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কবিতা : কখনো কখনো

ছবি
আমার নতুন লেখা বই google books এ কখনো কখনো চেনা মুখগুলি অচেনা মনে হয় কখনো কখনো কায়ার চেয়ে ছায়াকে বেশী ভয় কখনো কখনো চালাকি করে কেউ চালাক হয়। মনে রেখো কেউ কারো নয় শেষ কথা বলবে সময়। আরও পড়ুন আমার নতুন লেখা বই পড়ুন -------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক সমস্ত আপডেট এর জন্য Facebook এ আমার পেজ অনুসরণ করুন

কবিতা : মশা

ছবি
কর্তা  রাতে  তিড়কে  ওঠেন গিন্নি   মারেন  চড় মশার  জ্বালায় খোকন করে সারা রাত ধড়পড়। মশা  নিয়ে  মস্করা  নয় আর  যা  কর  ভাই মশার  কামড়  থেকে বাঁচার কোন - ই উপায় নাই। মাঠে  মশা  ঘাটে  মশা মশা  পুকুর  পাড়ে মশার  ভয়ে  ডিস্কো  নাচি তবুও  নাহি  ছাড়ে। ইস্টিশানে  সিনেমা  হলে মশা  বিধানসভায় এমন মানুষ কেউ কি আছেন মশাকে ভয় না পায়। ভিক্টোরিয়ার  মাঠে  মশা বিগ্রেড  সমাবেশে মানুষ সেজে  অনেক মশা ঘুরছে ছদ্মবেশে। মশা-ই  হল আসল  মশাই আমরা  সবাই  মেকি মশা  মারার  কামানগুলো ব্যর্থ  হল  নাকি। বেতারে  মশা  সেতারে মশা মশা  টেলিভিশনে দিনে  দিনে  মশার  কদর বাড়ছে  পেপারে  বিজ্ঞাপনে। মন্ত্রী  বসেন  মশার তরে বসেন  যত  আমলা উপায়  কিছু  বের নাহি হয় সামলা  দিতে  হামলা। মশার  আমি  মশার তুমি আমরা মশার  সবাই মশার ভয়ে পাগল হল মশাটের  এক জামাই। -------------------/ কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ : এক টুকরো বাঁশ কাটোয়া, বর্ধমান তারিখ : ২৫ ডিসেম্বর,২০০০

কবিতা : বন্ধুত্ব জিন্দাবাদ

ছবি
সব  বন্ধু  ভাল  থাক বন্ধুত্ব    অটুট   থাক। মনের   মাঝে  বন্ধু  থাক বন্ধুত্ব    অটুট   থাক। প্রাণের  মাঝে  বন্ধু  থাক বন্ধুত্ব   অটুট  থাক। হৃদয়  গানে  বন্ধু  থাক বন্ধুত্ব  অটুট  থাক। বন্ধুর  পাশে  বন্ধু  থাক বন্ধুত্ব  অটুট  থাক। সব  বন্ধু   উদার  থাক বন্ধুত্ব  অটুট  থাক। আনন্দেতে   বন্ধু  থাক বন্ধুত্ব   অটুট  থাক। সব  বন্ধু   সুখে  থাক বন্ধুত্ব   অটুট  থাক। ভালবাসায়   বন্ধু   থাক বন্ধুত্ব   অটুট  থাক। বন্ধুর   হাতে  হাত  থাক বন্ধুত্ব  অটুট   থাক। বন্ধুর   মুখে  হাসি  থাক বন্ধুত্ব   অটুট   থাক। দুঃখে  পাশে  বন্ধু  থাক বন্ধুত্ব   অটুট  থাক। তোমার বন্ধু  আমার  বন্ধু সব  বন্ধু  জিন্দাবাদ। ----------------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার  মল্লিক তারিখ : ৩০.০৭.২০২৪

অণুকবিতা : হতচ্ছাড়ি

ছবি
নিলি   আমার মনটা    কাড়ি ওরে    হতচ্ছাড়ি তবুও দিলি     আড়ি। --------- কবি : ডঃ  গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ : ভূমিপুত্র ( বিশেষ সাহিত্য সংখ্যা )২০১৩.

কৃষি গান : জৈব সার

ওরে  ভাইরে  ভাইরে  ভাইরে জৈব সারের নাই তুলনা নাই রে ওরে ভাইরে ভাইরে ভাইরে। মাটিকে  নরম করে জলকে  রাখে ধরে আবার  নরম মাটি পেলে শিকড় মনের সুখে বাড়েরে বাড়েরে ওরে ভাইরে ভাইরে ভাইরে। মাটি হয় দানা দানা মাটি হয় ঝুরঝুরে আবার মাটির ভিতর বায়ূ চলে মেজাজটা তার ফুরফুরে মেজাজটা তার ফুরফুরে মেজাজটা তার ফুরফুরে ওরে ভাইরে ভাইরে ভাইরে। উপকারী  ব্যাকটেরিয়া যায় না রে পাশ কাটিয়া উর্বরতা বাড়ায় জমির জৈবসারে বাস করে জৈবসারে বাস করে জৈবসারে বাস করে ওরে ভাইরে ভাইরে ভাইরে। প্রথম প্রকাশ : ভূমিপুত্র, বর্ধমান,24 আগস্ট,2005 কথা ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক

স্বাক্ষরতার গান

ওরে আমার সই তোরে সত্যি কথা কই পাঠশালাতে যাবো এবার দিব না টিপ সই। কেন রে ভাই মূর্খ হয়ে থাকবো বসে ভাই সবাই বলে শেখার নাকি কোন-ই বয়স নাই অ আ ক খ শিখবো সেথায় কোরবো নিজে সই ওরে সই পাঠশালাতে যাবো এবার দিব না টিপ সই। হিসেব নিকেশ শিখবো কিছু পড়বো কিছু বই শিক্ষার সোনালী আলোয় জ্বালিব হৃদয় অন্ধকারে  থাকবো না আর থাকবো আলোয় ওরে সই পাঠশালাতে যাবো এবার দিব না টিপসই। ---------------- কথা : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ : পাক্ষিক মণিকৌস্তভ, বাঁকুড়া তারিখ: ১২.১০.২০০২

পালস পোলিও নিয়ে গান

পালস  পোলিও  বুথ  হয়েছে  আমাদের -ই গাঁয়েতে শিশুটারে  নিয়ে  যাব  চল  না  সখি  একসাথে। হাতের কাছের এমন সুযোগ হেলায় কি কেউ দেয় ফেলে চল না চল না সখি চল নারে যাই একসাথে ---- কারে তুই ভালো বাসিস বল না রে এই জগতে পঙ্গু হবে না রে  শিশু থাকবে রে হাসি মুখে চল না চল না রে সখি চল না রে একসাথে ---- কথা : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ :গ্রাম বাংলার  মুখ 20 জানুয়ারি,2005

কবিতা :আজগুবি ভাবনা

বিকোয় রাজা জলের দরে শুনছি  নাকি  রাজারহাটে। কিনতে  নেতা  যাচ্ছে  সবাই বাসে  চেপে  নেতার  হাটে। সস্তা  দরে  কিনতে পটল যে  যাবে  ভাই  পটলডাঙায়। ভূ- ভারতে মিলবে না ভাই তার চেয়ে বোকা জামাই। ক্ষীরপাইয়েতে  সবাই  যদি খেতে  থাকে  ক্ষির কিনে বাবরসারা দোকানে  বসে কাঁদবে কি ভাই একমনে। কেউ যদি যায় বউবাজারে বউ কিনতে  ব্যাগ নিয়ে হবে না ভাই এ জীবনে সে ছেলের  বিয়ে। তাল কুড়াতে  কেউ যদি যায় তালতলার  ঐ  চৌমাথায়। ট্রাফিক  পুলিশ  মারবে  লাঠি সেই লোকের  গায়ে মাথায়। -------/---------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ :রবিবারের আজবিকাশ তারিখ: ০৯.০৮.২০০৯

কবিতা : হারানো -প্রাপ্তি - নিরুদ্দেশ

ছবি
অতি সম্প্রতি আমি নিজ পৃষ্ঠদেশে হস্ত রাখিয়া বুঝিতে পারি যে আমার মেরুদন্ডখানি হারাইয়া গিয়াছে।অসাবধানতার দরুন  নিজেই হারাইয়াছি না কেহ সুযোগমতো সরাইয়া দিয়াছে তাহাও বুঝিতে পারিতেছি না।আরও বুঝিতে পারিতেছি না ঠিক কতদিন আমার মেরুদন্ডখানি নিখোঁজ হইয়াছে।শুধু মনে পড়িতেছে কিশোর বয়সে আমার একবার মগজ ধোলাই করা হইয়াছিল।যৌবনের শেষপ্রান্তে এসে রেশ  কাটতেই নিজ পৃষ্টদেশে হস্ত  রাখিয়া দেখি আমার মেরুদন্ডখানা নেই।কোনো সহৃদয় ব্যাক্তি কাহারও অদৃশ্য টিকিতে আমার মেরুদন্ডকে বন্ধনরত অবস্হায় দেখিলে তৎক্ষণাৎ কবিতাপাক্ষিকের সদর দপ্তরে যোগাযোগ করিলে উপকৃত হই। যোগাযোগের ঠিকানা :ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক,প্রযত্নে, সম্পাদক কবিতা পাক্ষিক,৩৬ ডি, হরিশ  চ্যাটার্জী স্ট্রীট, কলকাতা -২৬ বি : দ্রঃ - আমার মেরুদণ্ডের বিশেষ বৈশিষ্ট্য শুধু মচকায় ভাঙে না। ------------ কবি: ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 'কবিতা পাক্ষিক' (০৬.০৯.২০০৩)

কৃষি গান

ছবি
সবুজ  সবুজ  ভর্তি  ফসল  মাঠে চাষীভাইয়ের  স্বপ্নগুলি  হাসে --------- রোদে  যে  তার  পিঠ  পোড়ে বৃষ্টিতে  সে  যায়  ভিজে তবুও  থাকে  মনের  আনন্দেতে। বউয়ের  শাড়ি  কিনবে  সে ছেলের জামা কিনবে  সে পাঠাবে  সে মেয়েটাকে স্কুলেতে। বন্যা  তুই  হোস  না রে খরা   তুই   হোস  না  রে তোরা না হোলে  চাষী ভালো  থাকে। ------–---------- কথা :  ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ  : ভূমিপুত্র(২৪.০৯.২০০৫) বর্ধমান

ছড়া : রক্ত - মাংস - দেহ

ছবি
মাংস  ডাকিয়া  কয় শোন  রক্ত দিনে  দিনে  বাড়িতেছে তোর  ভক্ত। ঝামেলাতে  কেন মরি তোর  তরে  ভাই বল্লম  ছোৱা  ছুরি গুলি  কেন  খাই ? রক্ত  রাগিয়া  কহে করে  চোখ   লাল আমি  বিনা  কি  তোর হবে  বল  হাল। দেহ  বলে  ওরে  শোন তোরা  দুই  ভাই একসাথে  না  থাকিলে আমি  মরে  যাই। ----------------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ :ছোট নদী ,বর্ষা সংখ্যা,২০০৭ সাহাজাদপুর,নাদনঘাট, বর্ধমান

গান : গাছ নিয়ে গান

ছবি
বন্ধু  মিলে  হরেকরকম  গাছের  মত  নাই গাছের  মত  বন্ধু  কোথায়  পাই-------- গাছের  দেওয়া  শুদ্ধ বায়ু  আমাদের  বাঁচায় গরম কালে গাছের ছায়ায় প্রাণ  জুড়িয়ে  যায় বাতাসের যত  বিষ নেয় যে টেনে  গাছ গাছের পাতা রান্না  করে  আমরা  শুধু  খাই গাছের মত  বন্ধু কোথায় পাই ------ সবুজ  পাতার  টানে  শুনি বৃষ্টি নাকি হয় খরার  থেকে বাঁচে  চাষী কাটে  অন্ন ভয় ভালভাবে  ধরার  বুকে  বাঁচতে  যদি  চাও আদর  করে যত্ন করে গাছ লাগানো চাই গাছের  মত  বন্ধু কোথায় পাই -------- গীতিকার : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ : মণিকৌস্তভ( বাঁকুড়া) তারিখ: ১৫.০১.২০০৩

ছড়া : রবি ঠাকুর

ছবি
তোমার   শুরু আমার   শুরু সহজ   পাঠে কবি   গুরু। মাটির   টান দেশের   গান আনল   বান রবির    গান। তোমার  ঠাকুর আমার   ঠাকুর হৃদয়    মাঝে রবি   ঠাকুর। ------------ কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ: আমার লেখা এই ছড়াটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল 2008 সালে বর্ধমান থেকে প্রকাশিত সংবাদ পত্রিকায়।

কবিতা : গ্রাম বাংলার চাষী

ছবি
চাষীর  মনে  আশার  আলো মেঘ  হয়েছে  কালো সময়মত  বৃষ্টি হলে চাষী  থাকে  ভালো। মাটির  বুকে  বৃষ্টিকনা করবে লুটোপুটি হাল বলদ  নিয়ে তখন চাষীর  ছোটাছুটি। স্বপ্নে দেখে সোনার ফসল সবুজ পাতার হাসি স্বপ্ন নিয়েই  থাকে বেঁচে গ্রাম বাংলার  চাষী। ---------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ : অক্টোবর - ২০০২ পূজা সংখ্যা, ছোট নদী সাহাজাদপুর,নাদনঘাট, বর্ধমান

কবিতা : তোর ঐ

ছবি
দশ বছর  আগে------- তোর ঐ  শূন্যে  ওড়া  চুল আমার  সকল  কাজে  ভুল। তোর ঐ লাজুক  লাজুক  মুখ আমি ভুলি  সকল  দুখ। তোর  ঐ রঙিন  রঙিন  টিপ আমার  হৃদয় নদে ছিপ। তোর ঐ চোখের  কাজল  টান মন  আমার  আনচান। তোর ঐ আড়  চোখেতে  চাওয়া আমি  ভুলেছি নাওয়া খাওয়া। তোর  ঐ উদাসী  হয়ে  থাকা আমার বুকটা  যেন ফাঁকা। তোর ঐ ইশারায়  মারা চড় আমার হৃদয়ে তুলে  ঝড়। তোর ঐ স্বপ্ন  ভরা খুশ আমি  হারিয়েছি  সব হুঁশ। তোরে একটু  দেখার রেশ আমি যাইরে প্রেমের  দেশ। এখন----------- তোর ঐ চুল  ভাতের  থালায় আমি  ভাবি পালাই পালাই। তোর ঐ লাজুক লাজুক মুখ পাই নারে আর সুখ। তোর ঐ রঙিন  টিপে  দেখি সব- ই  কি ছিল মেকি ! তোর  ঐ চোখের  কাজল  টান আমার  স্বপ্ন  ভেঙ্গে  খান। তোর  ঐ আড়  চোখেতে  চাওয়া আমার  প্রেম পিরিতি  হাওয়া। তোর ঐ উদাসী  হয়ে  থাকা ভাবি তুই  একটি  ন্যাকা। তোর  ঐ ইশারায়  মারা  চড় আমার যায় রে জ্বলে  ধড়। তোর ঐ স্বপ্ন  ভরা  আশা ভাবি  বড়-ই সর্বনাশা। তোরে সকল  সময় দেখা ভাবি  আমি  বড়-ই একা। -------------------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক বি: দ্রঃ আমার এই কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৯ সালে,বর্ধমান থেকে প্রকাশিত 'ভূমিপুত্

কবিতা : চুলচেরা

ছবি
দেখতে  যেমন ই  হোক উর্বশী  রম্ভা মাথাতে  চাই  চুল  হাত  দুই  লম্বা। কটা  চুল  জটা  চুল চুল  না কি ববছাট সকলের সেরা  ছিল আগে  জামবাটি ছাট। চুল  রাখে  অনেকেই করে   খুব  যত্ন দেনা করে  হেনা  করে চুল  তার রত্ন। চুলকিয়ে  করে ঘা কেউ না কি স্বভাবে পরচুলা  পরে  কেউ চুলের -ই অভাবে। চুল ওঠা খুশকি আনো  তেল  শ্যাম্পু টাকপোকা  মাথাতে ওরে  বাবা  হাম্পু। চুল আছে  বলে ভাই তল্লাশি চিরুণীর উকুনের মত  খোঁজে অপরাধী  ধরনীর। চুল  আছে  বলে  ভাই চুলোচুলি  আজও  তাই চুলচেরা বিচারের দিন শেষ হয় নাই। পাকা  চুল চাপা দেয় কলপের  রঙেতে হিট  দিয়ে  বদলায় চুল  নানা  ঢঙেতে। তেল মেরে তেল মেরে মাথা  কেউ  চুলকায় একচুল  জায়গাও ছাড়বেনা  কেউ  ভাই। এত দামী  চুল  তবু ভাতের  থালায় ওয়াক ওয়াক থু থু করে কেন  যে  সবাই ? ---------- কবি :ডঃ  গৌতম  কুমার  মল্লিক রচনা : ২১.০৬.২০২০

ছড়া : দুষ্টু পাপা

ছবি
সবাই বলে দুষ্টু  ছেলে পাপা  বলে  নই মন  দিয়ে  সন্ধ্যে সকাল পড়ি  আমি  বই। বিকেলবেলায় খেলার  মাঠে খেলতে আমি যাই সাঁতার  শিখি  ছবি  আঁকি আর কি বল  চাই। দুষ্টুমিটা  মাথার  ভিতর ঘুর  ঘুর  ঘুর  করে আমি  কি  তখন আমি  থাকি থাকি   দুষ্টুমির  ঘোরে। চালের  সাথে  মিশাই  মুড়ি আটার সাথে চুন গবেষণা  করে দেখি এদের  গুনাগুন। বিজ্ঞানীরা  করলে এসব  বলবে   গবেষণা আমার বেলা তোমরা কেন এসব  ভাবো না? -------------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক রচনা : ২৭.০১.২০০৬

কবিতা : খাই খাই

ছবি
খাই খাই করি শুধু খেতে পাই কই? ঢপ খাই ধোকা খাই পাই নাকো দই। কিল খাই ঢিল  খাই খাই চমকানি। ঝাড়  খাই ঝাটা খাই খাই ধমকানি। লাঠি খাই লাথি খাই আর খাই গাল। মার খাই গুলি খাই খাই  শুধু টাল। হাড়  খাই মাংস  খাই ছিবড়ে খাই চুষে। মাল খাই জুস খাই মজে  আছি ঘুষে। ধার খাই বার  খাই খাই  ভাই উল্টি। লুটে  খাই পুটে খাই আর খাই পাল্টি। চড়  খাই চাটি  খাই খাই ঘাড় ধাক্কা। হাঁড়ি খাই কাড়ি  খাই পোড়  খেলে পাক্কা। কেস  খাই ঠেস  খাই আর খাই ধাওয়া। তেল খাই নুন  খাই বিপদেতে হাওয়া। গোল খাই দোল  খাই খাই   এগরোল। ঝোল খাই আর খাই প্রতি পদে ঘোল। ---------/--------- কবি: ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক বি:দ্রঃ আমার লেখা এই কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল বর্ধমান থেকে প্রকাশিত 'ভূমিপুত্র ' পত্রিকায় ,2009 সালে।

ছড়া : মেয়েটির নাম মুনু

ছবি
মেয়েটির     নাম            মুনু। নেইকো       চোখে           ঘুমু। ঝগড়াতে      সে            চোস্ত। নয় সে           কারো          দোস্ত। রাগতে         পারে           খুব। পুকুরে         দেয়            ডুব। পুতুল          দিলে           খুশি। মুখ              ভর্তি          হাসি। হাসলে        ভারী          মিষ্টি। স্বপ্ন           ভরা         দৃষ্টি। কবি: ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক বি :দ্রঃ কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল পুরুলিয়া থেকে প্রকাশিত সঞ্চিতা ( শারদ সংখ্যা ,১৪১৫)

কবিতা : জল

ছবি
জলে-ই   সজীব প্রাণ। জল   জীবনের গান। জলের   জন্য বাঁচি সবুজ  পাতার হাসি। জলের   অভাবে খরা খরায়  কাঁদে ধরা। জলের  বড় কষ্ট কোরোনা   জল নষ্ট। ---------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ : বাঁকুড়া সমীক্ষা (২৪ জুন,2016) রামপুর, মনোহরতলা, বাঁকুড়া।

কবিতা : বুঝে নিন

ছবি