পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কবিতা : যুদ্ধ

ছবি
বিশ্বজুড়ে  যুদ্ধ   বাজার যুদ্ধ  শুধু  যুদ্ধ  খেলা যুদ্ধ  টিকে   থাকার  লড়াই বিশ্বজুড়ে  যুদ্ধ  মেলা। যুদ্ধ  করে  পথ শিশু ফুটপাথেতে  খাবার  তরে যুদ্ধ  করে  পথে  পথে পথ  হারিয়ে  ভবঘুরে। যুদ্ধ   করে  বাপ  বেটাতে রক্ত   গরম   হয়ে   গেলে দুই  দেহেতেই  রক্ত   একই সেটাও  তারা  যায়  রে  ভুলে। যুদ্ধ   করেন  গিন্নিমাতা বাড়ির  কাজের  মাসির  সাথে কম  টাকাতে  কতটা  বেশী খাটানো  যায়  হাতে  নাতে। যুদ্ধ   করেন  মাস্টামশাই হাতে  বিরাট  ছড়ি  নিয়ে ইংরেজীতে   ফাইট  করেন টাইট   করা  প্রশ্ন  দিয়ে। যুদ্ধ  করে   গরীবছেলের ইস্কুলেতে   পড়তে  আসা বড়  হলে  মানুষ  হলে মিটবে  বাবা মায়ের  আশা। যুদ্ধ  করে  যুদ্ধ  করে কন্ট্রাক্টর   টিকিট  কাটে বাসের  ভিড়ে   পকেটমার সাবধানেতে  পকেট কাটে। যুদ্ধ   করে   মাঠের   সাথে লাঙ্গল   চালায়  গ্রামের  চাষী ফলিয়ে  ফসল  বাঁচিয়ে  রাখে তাই  তো  তাদের  ভালবাসি। যুদ্ধ   চলে  গড়ের  মাঠে যুদ্ধ  চলে  এডিলেটে মাঠের  বাইরে  যুদ্ধ  হওয়ার কিছুটা   খবর  বাতাসে  ভাসে। যুদ্ধ   করে  নেতায়  নেতায় ভোটের   আগে   পথের  ধারে যুদ্ধ  শেষে   সন্ধি  হলে জড়িয়ে   গলা  হো হো  হাসে। সুন্দরীরা  যুদ্ধ 

কবিতা : যুদ্ধ

ছবি
বিশ্বজুড়ে  যুদ্ধ   বাজার যুদ্ধ  শুধু  যুদ্ধ  খেলা যুদ্ধ  টিকে   থাকার  লড়াই বিশ্বজুড়ে  যুদ্ধ  মেলা। যুদ্ধ  করে  পথ শিশু ফুটপাথেতে  খাবার  তরে যুদ্ধ  করে  পথে  পথে পথ  হারিয়ে  ভবঘুরে। যুদ্ধ   করে  বাপ  বেটাতে রক্ত   গরম   হয়ে   গেলে দুই  দেহেতেই  রক্ত   একই সেটাও  তারা  যায়  রে  ভুলে। যুদ্ধ   করেন  গিন্নিমাতা বাড়ির  কাজের  মাসির  সাথে কম  টাকাতে  কতটা  বেশী খাটানো  যায়  হাতে  নাতে। যুদ্ধ   করেন  মাস্টামশাই হাতে  বিরাট  ছড়ি  নিয়ে ইংরেজীতে   ফাইট  করেন টাইট   করা  প্রশ্ন  দিয়ে। যুদ্ধ  করে   গরীবছেলের ইস্কুলেতে   পড়তে  আসা বড়  হলে  মানুষ  হলে মিটবে  বাবা মায়ের  আশা। যুদ্ধ  করে  যুদ্ধ  করে কন্ট্রাক্টর   টিকিট  কাটে বাসের  ভিড়ে   পকেটমার সাবধানেতে  পকেট কাটে। যুদ্ধ   করে   মাঠের   সাথে লাঙ্গল   চালায়  গ্রামের  চাষী ফলিয়ে  ফসল  বাঁচিয়ে  রাখে তাই  তো  তাদের  ভালবাসি। যুদ্ধ   চলে  গড়ের  মাঠে যুদ্ধ  চলে  এডিলেটে মাঠের  বাইরে  যুদ্ধ  হওয়ার কিছুটা   খবর  বাতাসে  ভাসে। যুদ্ধ   করে  নেতায়  নেতায় ভোটের   আগে   পথের  ধারে যুদ্ধ  শেষে   সন্ধি  হলে জড়িয়ে   গলা  হো হো  হাসে। সুন্দরীরা  যুদ্ধ 

কবিতা : কোথায় পাবো ?

ছবি
( বাঁকুড়ার বিশিষ্ট কবি স্বর্গীয়   অদ্বৈত কুন্ডু স্মরণে রচিত  কবিতা) এমন  সহজ এমন  সরল এমন  মানুষ কোথায়  পাবো ? মনের  মাঝে অদ্বৈত-দা তুমি  শুধু তুমি- ই  আছো। এমন  সহজ এমন  সরল শিশুর  মতো মুখের হাসি। মনের   মাঝে অদ্বৈত - দা তোমার  হাসির ছবি  আঁকি। এমন  সহজ এমন  সরল সবার  সাথে মেলামেশা। শিশু  কিশোর বৃদ্ধ যুবক সবার  প্রতি ভালবাসা। তোমার  মত মানুষ  মেলা  এ   জগতে ভার। তোমার  মত ভাল  মানুষ কোথায় পাব আর। ----------------- কবি : ডঃ  গৌতম  কুমার  মল্লিক বি:দ্র : আমার লেখা এই কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২৯ অক্টোবর,২০১৬, এখন বাঁকুড়া তে

জোকস : ২

                         (২/১) প্রশ্ন  :  সেরা  কলম  কি ? উত্তর : বকলম।                            (২/২) প্রশ্ন  :  তোমার  পছন্দের  দেশ ? উত্তর  :  নিরুদ্দেশ।                               (২/৩) প্রশ্ন  :  কোন  দাদা কে সবচেয়ে বেশী অপছন্দ করেন ? উত্তর  :  তাগা- দা কে।                                      (২/৪) প্রশ্ন  :  কি  ভাঙলে  শব্দ  হয়  না ? উত্তর  : বিয়ে।                                  (২/৫) প্রশ্ন  : তোমার  প্রিয়  গান কি ? উত্তর : গুনগান। ------------------ রচনা : ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক

কবিতা : কেঁচো বন্ধুর কথা শোনো

ছবি
শোনো শোনো  চাষীভাই আমার  কথা   শোনো দেখতে  আমায়  একটু  খারাপ ঘৃণা  কোরো  না  যেন ! আমি  হলাম  বন্ধু  তোমার বন্ধু  কেঁচো ভাই কাঁচা  গোবর লতা পাতা মনের  সুখে  খাই। ভয়  পেয়ো  না  এগুলো আমি রাখি  না আমার  পেটে ফিরিয়ে  দিই  মাটিতে  আবার সহজ  সরল রূপে। মলের  সাথে  দিই  গো আমি হরমোন  ভিটামিন এসব  পেলে হৃষ্টপৃষ্ট গাছ হয় দিন দিন। মাটিতে  আমার নিবাস ওগো মাটিতেই ঘোরাফেরা হয়তো নিজের প্রয়োজনেই মাটিতে গর্ত করা। আমার  করা গর্ত দিয়ে মাটিতে  ঢোকে  হাওয়া নরম  মাটিতে  বাড়ে যে ফলন তা তো তোমার - ই  চাওয়া  পাওয়া। ----------- ডঃ গৌতম কুমার মল্লিক প্রথম প্রকাশ :  সবুজ  ভাবনা চতুর্দশ বর্ষ,৩ য়  সংখ্যা,১লা মার্চ,২০০১,বালী, হাওড়া

কবিতা : দাবানল

ছবি
সমাজে  ঘুন  ধরলে  শীতঘুম  দেয়। স্বপ্ন  লাঠিপেটা  হলে  ও  হৃদয়  পুড়লে              রক্তে   আগুন   লাগে। রক্তে   রক্তে   ছড়িয়ে   পড়ে   আগুন আগুনের   শিখাগুলি  পরস্পর   মিশে                 হয়  দাবানল। পাপ  পুড়ে  পাপ  পুড়ে  পুড়ে  যত  পাপ              দাবানলে  পুড়ে  হয়  ছাই               ছাই  ঠেলে  স্বপ্ন   গজায়। পোড়   খাওয়া  স্বপ্নরা   স্বপ্ন  দেখায় ----- ------------- কবি : ডঃ গৌতম কুমার  মল্লিক প্রথম প্রকাশ :  ভূমিপুত্র ,শারদ  সাহিত্য  সংখ্যা - ২০০৭, বর্ধমান, পশ্চিমবঙ্গ

পত্রিকা সমালোচনা : কন্ঠস্বর শারদ অর্ঘ্য ১৪৩১

ছবি
পড়লাম কন্ঠস্বর শারদ অর্ঘ্য ১৪৩১।উপস্থাপনায় কন্ঠস্বর সাংস্কৃতিক সংস্থা,গড়বেতা, পশ্চিম মেদিনীপুর।পত্রিকা সম্পাদক চঞ্চল সিনহা ও প্রকাশক তিলক কুন্ডু।প্রচ্ছদ ও অলংকরণ এ প্রিয়রঞ্জন দত্ত। সম্পাদক চঞ্চল সিনহা সম্পাদকীয়তে দেখেছেন দুর্নীতিমুক্ত, শোষণহীন, মুক্ত স্বাধীন জীবন ও নির্ভয় যাপনের স্বপ্ন।স্মরণ করা হয়েছে কণ্ঠস্বরের প্রাণপুরুষ ও গড়বেতার বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব সদ্যপ্রয়াত অনিরুদ্ধ সরকারকে। পত্রিকাটিতে স্থান পেয়েছে দীনবন্ধু কর্মকারের দুটি কবিতা 'পাপবিদ্ধ' ও 'বন্ধু হও',রামকৃষ্ণ মহাপাত্রের দুটি কবিতা ' ভাষা' ও ' ফেরা', সুব্রত পন্ডিতের দুটি কবিতা ' স্মারক' ও ' বিরহ ', প্রশান্ত চাকু-র দুটি কবিতা ' কবিতার জন্য',ও 'এই ছায়া এই শান্তি ',চঞ্চল সিনহার কবিতা 'বিষাদ', উত্তম বেহারার কবিতা 'শুকতারা', নিমাই মাইতির কবিতা 'আল্পনা',কান্তিময় বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতা ' শীতের বিষণ্ন সন্ধ্যে' ও তৃণা সাহার কবিতা ' প্রলয়'। বেশ ভালো হয়েছে চন্দনা দত্তের রম্যরচনা ' ডিম রহস্য ', কাশীনাথ সাহার ছোটগল্প ' ঐশ্ব

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

কবিতা: মা আসছে

রম্য রচনা : এক ব্যস্ত মানুষের সাক্ষাৎকার

কবিতা : মান্তূদা